গরম ও আর্দ্র্য আবহাওয়ায় শিশুদের ত্বকে সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আমাদের দেশে মিজেলস বা হাম, চিকেনপক্স বা জলবসন্ত ও ইমপেটিগো বা সামার বয়েল-এর সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। এসব ত্বকের রোগ ছোঁয়াছে বা আক্রান্তদের মাধ্যমে ছড়ায়।
শিশুর সংক্রমণজনিত ত্বকের রোগ কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়।
ভাইরাস জনিত : চিকেন পক্স বা জলবসন্ত, হাম, রুবেলা বা জার্মান মিজেলস, হারপিজ সিম্পেঞ্জ ও গোস্টার, ওয়ার্ট, মাম্পস, কনডাইলোমেটা রোগ ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে।
ব্যাকটেরিয়া জনিত : ইমপেটিগো বা সামার বয়েল, ফলিকুলাইটিস, ইরাইসিপেলস, ফারাঙ্ককেল, কারবাংকেল, কুষ্ঠ ও অ্যানথ্রাক্স ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে।
ছত্রাক বা ফাঙ্গাসজনিত : ক্যানডিডিয়াসিস, ইরাইথ্রাসমা, টিনিয়া ভারসিকলার, টিনিয়া ক্যাপিটিস, টিনিয়া সেডিস ইত্যাদি ফাঙ্গাসজনিত কারণে হয়ে থাকে।
প্যারাসাইট বা পরজীবীজনিত : স্ক্যাবিস বা খোঁসপাচড়া, পেডিকুলোসিস বা উকুন, মিয়াসিস, ট্রমবিকুলোসিস, লেকটুলারিয়াস ইত্যাদি।
শিশুর সংক্রমণজনিত ত্বকের রোগ কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়।
ভাইরাস জনিত : চিকেন পক্স বা জলবসন্ত, হাম, রুবেলা বা জার্মান মিজেলস, হারপিজ সিম্পেঞ্জ ও গোস্টার, ওয়ার্ট, মাম্পস, কনডাইলোমেটা রোগ ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে।
ব্যাকটেরিয়া জনিত : ইমপেটিগো বা সামার বয়েল, ফলিকুলাইটিস, ইরাইসিপেলস, ফারাঙ্ককেল, কারবাংকেল, কুষ্ঠ ও অ্যানথ্রাক্স ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে।
ছত্রাক বা ফাঙ্গাসজনিত : ক্যানডিডিয়াসিস, ইরাইথ্রাসমা, টিনিয়া ভারসিকলার, টিনিয়া ক্যাপিটিস, টিনিয়া সেডিস ইত্যাদি ফাঙ্গাসজনিত কারণে হয়ে থাকে।
প্যারাসাইট বা পরজীবীজনিত : স্ক্যাবিস বা খোঁসপাচড়া, পেডিকুলোসিস বা উকুন, মিয়াসিস, ট্রমবিকুলোসিস, লেকটুলারিয়াস ইত্যাদি।
সংক্রমণজনিত ছোঁয়াচে রোগ ছাড়াও তীব্র গরমে শিশুরা হিটষ্ট্রোক ও ঘামাচিতে আক্রান্ত হতে পারে।
চিকিৎসা : শিশুর ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল হওয়ায় অতি দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। রোগ নির্ণয়ের পর, সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করলে সহজেই আরোগ্য লাভ সম্ভব।
প্রতিরোধ :
■ আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে শিশুকে দূরে রাখুন।
■ শিশুর পরিধেয় পোশাক পরিছন্ন রাখুন।
■ অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা স্থানে শিশুকে রাখুন এবং ঘাম তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুছে ফেলুন।
■ বেশির ভাগ ভাইরাসজনিত রোগের জন্য প্রতিরোধক টিকা পাওয়া যায়। শিশুকে টিকা দিন।
মনে রাখবেন সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ না করলে ত্বকের রোগ থেকে সৃষ্জট টিলতার কারণে শিশুর জীবনহানির আশঙ্কা থাকে। অবহেলার কারণে দীর্ঘদিন পর্যন্ত এ সমস্যা পোহাতে হতে পারে। তাই শিশু ত্বকের রোগে আক্রান্ত হলে
চিকিৎসা : শিশুর ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল হওয়ায় অতি দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। রোগ নির্ণয়ের পর, সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করলে সহজেই আরোগ্য লাভ সম্ভব।
প্রতিরোধ :
■ আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে শিশুকে দূরে রাখুন।
■ শিশুর পরিধেয় পোশাক পরিছন্ন রাখুন।
■ অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা স্থানে শিশুকে রাখুন এবং ঘাম তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুছে ফেলুন।
■ বেশির ভাগ ভাইরাসজনিত রোগের জন্য প্রতিরোধক টিকা পাওয়া যায়। শিশুকে টিকা দিন।
মনে রাখবেন সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ না করলে ত্বকের রোগ থেকে সৃষ্জট টিলতার কারণে শিশুর জীবনহানির আশঙ্কা থাকে। অবহেলার কারণে দীর্ঘদিন পর্যন্ত এ সমস্যা পোহাতে হতে পারে। তাই শিশু ত্বকের রোগে আক্রান্ত হলে
No comments:
Post a Comment