Tuesday, May 14, 2024

The Palace of Westminster

Palace of Westminster and Westminster Abbey including Saint Margaret’s Church is one of the most famous landmark & tourist destination in London. 


Palace of Westminster is the meeting place of the Parliament of the United Kingdom. It is commonly called the Houses of Parliament after the House of Commons and the House of Lords, the two legislative chambers which occupy the building. #Westminster has become a metonym for the UK Parliament and the British Government, and the Westminster system of government commemorates the name of the palace. The clock bell in the Elizabeth Tower of the palace, known by it's nickname #BigBen, is also a landmark of London.

The building was originally constructed in the eleventh century as a royal palace, and was the primary residence of the kings of England until 1512, when it was destroyed by a fire. The royals were relocated in neighboring Whitehall Palace, but remains of the building was continued to serve as the home for Parliament of England. In 1834 another large fire it was destroyed. It was rebuilt in 1840 on the remains of medival site, which also comprises medieval Church of Saint Margaret, and Westminster Abbey.

Westminster Abbey is the place where monarchs are crowned, married and buried. It is also a focus for national memorials of those who have served their country, whether prominent individuals or representatives, such as the tomb of the Unknown Warrior. It is a place of worship for over 1000 years, maintains the daily cycle of worship as well as being the church where major national celebrations and cultural events are held. The Palace of Westminster continues to be the seat of Parliament.

The Palace of Westminster, Westminster Abbey and St Margaret’s Church lie next to the River Thames in the heart of London. They are symbols of religion and power since Edward the Confessor built his palace and church in 11th century AD. Changing through the centuries together, they represent the journey from a feudal society to a modern democracy and show the intertwined history of church, monarchy and state. Together they encapsulate the history of one of the most ancient parliamentary monarchies of present times and the growth of parliamentary and constitutional institutions.

#London #LondonWalk #LondonLife #londoncity #MRKR

Sunday, May 12, 2024

লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ


পৃথিবী জুড়ে অসংখ্য নান্দনিক, ব্যতিক্রমী ও বিচিত্র সেতু রয়েছে, কিন্তু লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো খ্যাতি আর কোনো ব্রিজের নেই সম্ভবত। টেমস নদীর দুই পাড় সংযুক্ত করতে লন্ডনে বেশ কয়েকটি সেতু রয়েছে। এগুলোর মধ্যে টাওয়ার ব্রিজ সবচেয়ে পুরনো এবং জনপ্রিয় একটি দর্শনীয় স্থান। বলা যায়  কালের বিবর্তনে এই ব্রিজটি লন্ডনের প্রতীকে পরিনত হয়েছে। দেশী বিদেশী অসংখ্য পর্যটক এটি দেখতে আসেন, ছবি তোলেন। টাওয়ার ব্রিজকে ভুল করে অনেকে লন্ডন ব্রিজ বলে থাকে, যেটি অদুরেই অবস্থিত। টাওয়ার অফ লন্ডনের পাশে অবস্থিত এই টাওয়ার ব্রিজ লন্ডনে টেমস নদীর পুর্ব ও পশ্চিম অংশকে সংযুক্ত করার জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল।

ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৮৮৬ সালে এবং পুরো কাজটি শেষ হয় ১৮৯৪ সালে। টেমস নদীর ওপর নির্মিত এ ব্রিজের দৈর্ঘ্য ২৪৪ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ মিটার। ৬৫ মিটার উঁচু দুটি টাওয়ার দিয়ে যুক্ত। বড় আকারের নৌযান চলাচল করার সময় ব্রিজটির মাঝ বরাবর আলাদা হয়ে উপরের দিকে উঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে। ভিক্টোরিয়ান গথিক স্থাপত্য শৈলীর এই ব্রিজটিকে প্রথম দিকে অনেকেই তেমন পছন্দ করেননি।

টাওয়ার ব্রিজের ভেতরের অংশে ব্রিজ প্রদর্শনী নামে একটি প্রদর্শনী আছে, যাতে ছবি, ভিডিও, ফিল্ম ইত্যাদির মাধ্যমে ব্রিজটির ইতিহাস তুলে ধরা হয়। প্রতি বছর ব্রিজের পাশে মেলা বা প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এই মেলায় বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থী আগমন করে থাকে।

#London #LondonWalk #LondonLife, #londoncity  #TowerBridge

Friday, May 10, 2024

লন্ডন সেন্ট্রাল মসজিদ



লন্ডনের রিজেন্টস পার্কের পশ্চিম পাশ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে  লন্ডন সেন্ট্রাল মসজিদ
। 

হায়দরাবাদের শেষ নিজাম ওসমান আলী খাঁন সর্বপ্রথম ১৯৩৭ সালে লন্ডনে একটি মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। নিজামিয়া মসজিদ নামে যেটির যাত্রা শুরু হয়। ১৯৪০ সালে বিলেত সরকার মসজিদ ও ইসলামিক কালচারাল সেন্টার নির্মাণের অনুমোদন এবং এক লাখ পাউন্ড অনুদান দেয়।

 ১৯৪৪ সালে মিসর ও সুদানে চার্চ নির্মানের জায়গার সঙ্গে বিনিময় করে বিলেতের রাজা  ষষ্ঠ জর্জ ২.৩ একর জায়গা নিয়ে একটি ভিলা বরাদ্দ করেন। এখানেই বৃটিশ ইসলামিক কালচারাল সেন্টার নামে দাতব্য প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়। এই  প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে তহবিল সংগ্রহের পর ১৯৭৪ সালে মসজিদ নির্মাণ শুরু হয়। বর্তমান মসজিদ কমপ্লেক্স ১৯৭৭ সালে উদ্বোধন করা হয়।

পুর্ব লন্ডন মসজিদ সবচেয়ে বড় হলেও লন্ডন সেন্ট্রাল মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার বিলেতে সুন্নী মুসলমানদের কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে থাকে। মুসলিম দেশগুলোর দুতাবাসের সমন্বয়ে একটি ট্রাষ্ট মসজিদ ও কালচারাল সেন্টারের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এই মসজিদে প্রধান হলেএকসঙ্গে ৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। এছাড়াও মহিলাদের নামাজের জন্য পৃথক হল রয়েছে। মসজিদ কমপ্লেক্সে প্রায় ২৫ হাজার বই সম্বলিত একটি গ্রন্থাগার, ইসলামী শিক্ষা কার্যক্রমের জন্য স্কুল এবং খাবারের কেন্টিন রয়েছে!

#London #LondonCentralMosque

Wednesday, May 1, 2024

Boudica

She is considered a national heroine of England. Her husband, Prasutagus, was king of the Iceni (now Norfolk) as a client under Roman suzerainty. 


When Prasutagus died in 60CE with no male heir, he left his private wealth to his two daughters and to the Roman emperor Nero, trusting thereby to win imperial protection for his family.bHowever, the Romans ignored Prasutagus’s will and seized his lands, flogged his widow, Boudica, and raped their two daughters. 

While the Roman governor, Suetonius, was campaigning in Anglesey, Boudica led the Iceni and an allied tribe, the Trinovantes, in rebellion. She attacked Camulodunum (Colchester), where her troops slaughtered thousands and set fire to the temple of Claudius, killing those who sheltered inside. She then turned her attention on London, burning the Roman city and killing anyone who could not escape. According to the Roman historian Tacitus, Boudicca’s rebels massacred 70,000 Romans and pro-Roman Britons and cut to pieces the Roman 9th Legion. 

In the final decisive battle of Boudicca’s revolt against Roman rule in Britain, a large British force was routed by the heavily outnumbered Romans under the command of Gaius Suetonius Paulinus.

Paulinus met the Britons at a point thought to be near present-day Fenny Stratford on Watling Street and regained the province in a desperate battle. The battle fought  in 61 CE about 25 miles west of modern metropolitan Birmingham. Boudica's large  force was routed by relatively small numbers of Roman force,  who were superior in discipline, armor, and weaponry. 

Boudica committed suicide after the battle, and with her death the revolt of the Iceni came to a prompt end. The battle marked the end of resistance to Roman rule in southern Britain, which was to last until 410.

Saturday, April 27, 2024

Mandatory routine facial skincare for men

Not only for women, skincare routine should be maintained for men to have a healthy, bright and glowing skin. Daily mandatory facial skincare for men has an orderly pattern, as follows.

Cleanser/face wash:  It removes dirt, oil, and dead skin on the face. It should be selected depending on skin type, whether oily or dry. Cleanser/face wash is recommended to use in the morning and before bed.

Moisturizer: It helps skin to stay moist, protect from drying. Those working in AC room must use a suitable moisturizer every time after cleaning facial skin.

Sunscreen: As lotion, gel or cream, it should be above SPF30 for those working outdoor.  Though it is recommended to use sunscreen every two hours, it should be used at least twice, in the morning and when it feels lost after sweating or face wash.

Remember in addition to undertake this series of daily mandatory facial skincare, it is also essential to adopt a healthy lifestyle such as eating fruits and vegetables, exercising regularly, to drinking enough water for healthy bright skin. Avoiding cigarettes and alcohol also helps to glow your facial skin.

#MRKR #skincare #facial #facialskincare

Sunday, April 21, 2024

পারস্যের আকামেনিদ সাম্রাজ্য - পৃথিবীর প্রথম পরাশক্তি

খৃষ্টপূর্ব ১০০০ সালের আরো আগে থেকে সুবিস্তৃত ইরানি মালভূমিতে বিভিন্ন অর্ধ-যাযাবর গোষ্ঠী বসবাস করত। এই গোষ্ঠীগুলোর একটির প্রধান ছিলেন দ্বিতীয় সাইরাস, যিনি ইতিহাসে সাইরাস দ্য গ্রেট নামে পরিচিত। তিনি সকল গোত্রকে একত্র করতে সক্ষম হন। তারপর মেদাস, লিডিয়া, ও ব্যবিলন রাজ্য জয় করে আকামেনিদ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন, যা ইতিহাসে প্রথম পারস্য সাম্রাজ্য নামে পরিচিত। খৃষ্টপূর্ব ৫৫০ থেকে ৩৩০ সাল পর্যন্ত এই সাম্রাজ্য টিকে ছিল। মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথম পরাক্রমশালী রাষ্ট্রীয় শক্তি ছিল পারস্যের এই আকামেনিদ সাম্রাজ্য। গ্রীকদের হাতে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের নেতৃত্বে এই সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল‌।

সেই সময়ের পারস্য অঞ্চলে নানা ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ বসবাস করতো, দুরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বিচক্ষণ সাইরাস তাদের সকলকে স্বাধীনভাবে সেগুলো পালন করার অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন। আকমেনিদ সাম্রাজ্যের শাসকরা ছিলেন একেশ্বরবাদী জরথুস্ত্রবাদী ধর্মের অনুসারী। কিন্তু সকল ধর্ম পালনের স্বাধীনতা ছিল সাম্রাজ্যে। জেরুজালেম জয় করার পর সাইরাস ইহুদিদের সেখানে ফিরে আসার ব্যবস্থা করেন এবং বিধ্বস্থ আল আকসা পুনঃনির্মাণ করে দেন। 

তৃতীয় আকামেনিদ সম্রাট দারিয়ুস দ্য গ্রেটের শাসনামলে ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি সভ্যতা মেসোপটেমিয়া সভ্যতা, নীলনদকে ঘিরে মিশরীয় সভ্যতা এবং সিন্ধু নদ অববাহিকায় সিন্ধু সভ্যতা পারস্য সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকার মধ্যে সড়কপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম ডাক যোগাযোগ চালু হয়। রাষ্ট্রের অধীনে কর, আইনশৃঙ্খলা ও বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়, যেগুলো প্রাদেশিক পর্যায়ে সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত হতো। ধাতব শিল্প, বস্ত্র, শৈলস্থাপত্য ইত্যাদি শিল্পে বিকাশ ঘটেছিল সেই সাম্রাজ্যে। ধর্ম, শিল্প-সংস্কৃতি, স্থাপত্য, কলা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ইত্যাদি প্রায় সবকিছুর বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে এই সাম্রাজ্য প্রথম বিশ্বে পরাশক্তি আত্মপ্রকাশ করে। 


উন্নত শাসনব্যবস্থা, শিল্প-সংস্কৃতি, স্থাপত্য, নির্মাণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সক্ষমতার কারণে প্রথম পরাশক্তি হিসেবে গড়ে উঠেছিল আকমেনিদ প্রথম পারস্য সাম্রাজ্য।

Friday, April 19, 2024

বয়কট

 


বয়কট
শব্দটি এখন বাংলাদেশে বেশ আলোচিত। পণ্য, সিনেমা, প্রতিষ্ঠান, দেশ বা ব্যক্তি কোন কিছু অপছন্দ হলেই সামাজিক মাধ্যমে ‘বয়কট’-এর (Boycott) আহ্বান উঠে আসে। ইতিহাসে অনেক শক্তিশালী আন্দোলনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হয়েছে ‘বয়কট’। বৃটিশ শাসনামলে বিলেতি পণ্যের বিরুদ্ধে ‘বয়কট’-এর ডাক দেয়া হয়েছিল। শুধু এদেশে নয়, বিদেশেও যথেষ্ট জনপ্রিয় শব্দটি। কিন্তু এই শব্দটি অভিধানে সংযুক্ত হওয়ার পেছনে একটি ইতিহাস রয়েছে।

১৮৮০ সালের ঘটনা। চার্লস কানিংহাম বয়কট নামে ব্রিটিশ আর্মির এক অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন আয়ারল্যান্ডের মায়ো কাউন্টির জোতদার লর্ড আর্নের খাজনা আদায়ের এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন। ফসলের ফলন কম হওয়ায় জমি বর্গা নেয়া চাষীরা ২৫ শতাংশ খাজনা মওকুফের দাবি তোলে। দাবি আমলে নিয়ে লর্ড আর্নে ১০ শতাংশ খাজনা মওকুফের ঘোষণা দেন।কিন্তু চাষীরা লর্ড আর্নের ঘোষণা না মানলে এজেন্ট বয়কট কয়েকজন বর্গা চাষীকে উচ্ছেদ করার চেষ্টা করেন‌। 

সেই সময় আয়ারল্যান্ডে ভূমি সংস্কারের পক্ষে আন্দোলন করছিলেন রাজনীতিবিদ চার্লস স্টুয়ার্ট পার্নেল। তিনি  এক ভাষণে বলেছিলেন, কোনো জমি থেকে বর্গাচাষিকে উচ্ছেদ করা হলে, সে জমি যেন অন্য চাষিরা বর্গা না নেন। জমির  মালিক উচ্ছেদের হুমকি দিলে অহিংসভাবে তাঁকে এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি।

বয়কটের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে স্থানীয় বর্গাচাষিরা চার্লস ষ্টুয়ার্ট পার্নেলের বাতলে দেয়া কৌশল বেছে নিয়েছিলেন। গৃহকর্মী থেকে দিনমজুর সবাই তার কাজ বর্জন করেন। ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করতে থাকেন। এমনকি স্থানীয় ডাকঘরের পিয়নও চিঠি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। বয়কট চেষ্টা অন্য এলাকা থেকে লোকজন কাজ লাগানোর চেষ্টা করেছিলেন। তবে তার এই উদ্যোগও সফল হয়নি। সামাজিকভাবে একঘরে এবং অর্থনৈতিক ব্যাপক ক্ষতি হয় বয়কটের। এই ঘটনা অন্যান্য অবিবেচক ভূমি মালিকের বিরুদ্ধেও প্রয়োগ হতে থাকে।

এখনকার #ভাইরাল কাহিনীর মতো এই ঘটনা গণমাধ্যমে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছিল। আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আমেরিকার পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এই সফল অহিংস প্রতিবাদের ঘটনা। একসময় বয়কট শব্দটি এই ধরনের ঘটনার সমার্থক হয়ে ইংরেজি অভিধানে স্থান করে নেয়।

দ্য গ্রেট লন্ডন ফায়ার

১৬৬৬ সালের ২ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ সেপ্টেম্বর এক বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে সিটি অফ লন্ডন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল, যা ইতিহাসে 'দ্য গ্রেট লন্ডন ...