Thursday, March 20, 2025

ড্যাফোডিল

বিশ্বজুড়ে বাগানপ্রেমীদের কাছে খুবই জনপ্রিয় ড্যাফোডিল (Daffodil)।ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকার কিছু অংশে এটি জন্মে। ড্যাফোডিল ওয়েলসের জাতীয় প্রতীক। বিলেতে বিশেষ করে ইংল্যান্ড, ওয়েলস ও স্কটল্যান্ডের পার্কে মার্চ ও এপ্রিল মাসে প্রচুর ড্যাফোডিল ফোটে। প্রাকৃতিকভাবেই মাটির নিচে থাকা কন্দ থেকে পার্ক, বন, এবং খোলা প্রান্তরে এটি জন্মলাভ করে। বাণিজ্যিকভাবে ড্যাফোডিল চাষ করে, যা বিশেষ করে ফুলের বাজার ও ঔষধশিল্পে ব্যবহৃত হয়।  হলুদ, কমলা, বেগুনি, কমলা ইত্যাদি রঙের ড্যাফোডিল দেখা যায়।


ড্যাফোডিল নতুন শুরু, আশা ও পুনর্জন্মের প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বসন্তের আগমনী বার্তা বহন করে। এটির কন্দ (bulb) বহু বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে এবং প্রতি বছর বসন্তে নতুন ফুল ফোটায়। সঠিক পরিচর্যা করলে ১০-১৫ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে একই কন্দ থেকে ফুল পাওয়া যায়। সাধারণত ফুল ৫-১০দিন সতেজ থাকে। গাছ ৬ সপ্তাহ পর শুকিয়ে যায়। ইংরেজ কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ তার বিখ্যাত কবিতা "I Wandered Lonely as a Cloud"-এ ড্যাফোডিল ফুলের সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন।

এই কবিতার কারণে ড্যাফোডিলকে "Poet’s Flower" বলেও ডাকা হয়।

Tuesday, March 18, 2025

টেম্পেহ্ (Tempeh)

বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসচেতন মানুষদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে টেম্পে (Tempeh), যা উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ সহজপাচ্য স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। টেম্পের উৎপত্তি ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে। এটি ইন্দোনেশিয়ার সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন খাবারের অন্যতম প্রধান উপাদান। প্রতিবেশী মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরেও এটি সমানভাবে জনপ্রিয়।


সয়াবিন থেকে টেম্পে তৈরি করা হয়। সয়াবিন ভিজিয়ে রেখে খোসা ছাড়িয়ে সিদ্ধ করার পর ফারমেন্টেশন করা হয় নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা। তারপর এটি থেকে সাদা শক্ত কেক তৈরি করা হয়। এই কেক গ্রিল, অন্য শাকসবজির সঙ্গে ভেজে, কারি হিসেবে রান্না, বার্গারের প্যাটি হিসেবে ইত্যাদি নানাপদে খাওয়া যায়। টেম্পের স্বাদ অনেকটা বাদামের মতো।

উচ্চ প্রোটিনে সমৃদ্ধ টেম্পেতে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় নানা ধরনের ভিটামিন, খনিজ ও প্রোবায়োটিকস রয়েছে। এটি হজমে সহায়ক এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

#food #culinary #tempeh #soyabean #Indonesia #protein #healthylifestyle #healthyfood #health

Sunday, March 16, 2025

অষ্ট্রেলিয়া হাইওয়ে ওয়ান

হাইওয়ে ১ পুরো অস্ট্রেলিয়া জুড়ে একটি চক্রাকার সড়ক নেটওয়ার্ক, যা দেশটির প্রধান শহর সিডনি, মে


লবোর্ন, ব্রিসবেন, পার্থ, অ্যাডিলেড, ডারউইন, হোবার্টসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহর ও উপকূলীয় এলাকা সংযুক্ত করেছে। প্রায় ১৪,৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই মহাসড়ক বিশ্বের দীর্ঘতম জাতীয় মহাসড়ক। 

হাইওয়েটি উপকূলবর্তী এলাকাগুলোর পাশাপাশি মরুভূমি, পাহাড় এবং বনাঞ্চলের মধ্য দিয়ে চলে গিয়েছে। ব্রুস হাইওয়ে, স্টুয়ার্ট হাইওয়ে, প্রিন্সেস হাইওয়ে ইত্যাদি বিভিন্ন সড়কের সংযোগে গঠিত এই মহাসড়ক। মহাসড়কটির একদিকে সুন্দর সমুদ্র সৈকত, পাহাড় ও মরুভূমির দৃশ্য রয়েছে , অন্যদিকে নির্জন পথও রয়েছে যেখানে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত কোনো পরিষেবা পাওয়া যায় না।

এটি অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক, পর্যটন ও পরিবহন ব্যবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশটির দক্ষিণ, পূর্ব, উত্তর ও পশ্চিম উপকূল এই মহাসড়ক দিয়ে সংযুক্ত। এটি একটি জনপ্রিয় রোড ট্রিপ রুট, যা পর্যটকদের জন্য বিরল অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারে।

#trend #highway #australia #tourism #transportation

Friday, March 14, 2025

নখ দেখে রোগ

 নখের অবস্থা দেখে শরীরের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। নখের রঙ, আকৃতি, গঠন ও বৃদ্ধি স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত প্রদান করতে পারে।

নখের রঙ পরিবর্তন বিভিন্ন রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত

•ফ্যাকাশে বা সাদা নখ অ্যানিমিয়া (রক্তস্বল্পতা), লিভার রোগ (যেমন সিরোসিস), অপুষ্টির কারণে হয়।

•ছত্রাক সংক্রমণ, ফুসফুসের রোগ (যেমন ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস), ডায়াবেটিস হলুদ নখের কারন হতে পারে। •অক্সিজেনের অভাবের (যেমন হৃদরোগ বা ফুসফুসের সমস্যা) কারণে নীলচে রং ধারণ করে।

• উচ্চ রক্তচাপ, কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ার জন্য গাঢ় লাল বা বেগুনি নখ হতে পারে।

•আঘাতজনিত ও মেলানোমায় (এক ধরনের ত্বকের ক্যান্সার) নখ কালো হয়ে যায়।

নখের আকৃতি ও গঠনগত পরিবর্তনও বিভিন্ন রোগের নির্দেশনা দেয়

•অপুষ্টিজনিত সমস্যা, জিংকের ঘাটতি, দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপে নখে ঢেউ বা রেখা দেখা দেয়।

•আয়রন, ক্যালসিয়াম ও থাইরয়েড হরমোনের অভাবে নখে ভঙ্গুরতা বা ফাটল দেখা দেয়। 

•আয়রন স্বল্পতা (অ্যানিমিয়া), হৃৎপিণ্ড বা লিভারের সমস্যায় নখ চামচের মত বাঁকা আকার ধারণ করে। 

•ফুসফুস বা হার্টের সমস্যা, দীর্ঘস্থায়ী অক্সিজেন স্বল্পতায় নখ গোলাকৃতি ও মোটা আকার ধারণ করে।



নখের বৃদ্ধির ধরণ রোগ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়

•অপুষ্টি, হরমোনজনিত ও রক্ত সঞ্চালনের সমস্যায় নখের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। 

•জিংকের অভাব, আঘাতের কারনে নখে সাদা চিহ্ন দেখা দিতে পারে।


নখ ভালো রাখতে করণীয়

•পর্যাপ্ত পানি পান করুন

•প্রোটিন ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খান

•নখ পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন

•সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন

•নখে দীর্ঘস্থায়ী অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

Thursday, March 6, 2025

শব্দ দূষণ

শব্দ দূষণ হল অনাকাঙ্ক্ষিত বা অতিরিক্ত শব্দ যা মানুষের দৈনন্দিন স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে এবং জনস্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি আধুনিক নগরজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য সমস্যা।

জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) 'ফ্রন্টিয়ারস রিপোর্ট-২০২২' অনুযায়ী, শব্দ দূষণের ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষ শহরগুলোর মধ্যে ঢাকা অন্যতম। শব্দের গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয় ডেসিবেল (dB) এককে। মানুষের স্বাভাবিক শ্রবণশক্তির জন্য নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে বেশি শব্দ হলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নীরব এলাকা হিসেবে ঘোষিত  ঢাকার সচিবালয় এলাকায় শব্দের মাত্রা ৯৪ থেকে ১০০ ডেসিবেল পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে, যা দিনের বেলার আদর্শ মানের প্রায় দ্বিগুণ।

যানবাহনের শব্দ (গাড়ি, বাস, ট্রেন, বিমান), কলকারখানার যন্ত্রপাতি, নির্মাণ কাজের শব্দ, উচ্চস্বরে বাজানো সঙ্গীত বা মাইক, বাজার ও জনসমাগমের স্থান শব্দ দূষণের উৎস। শব্দ দূষণের ফলে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়।

ক্রমাগত শব্দ দূষণের ফলে শ্রবণশক্তি হ্রাস, হৃদরোগ, মাথাব্যথা, ঘুমের ব্যাঘাত, ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেয়। ফলে উদ্বেগ, অবসাদ, অস্থিরতা, মেজাজ খিটখিটে, স্মৃতিশক্তি হ্রাস ও একাগ্রতার অভাব দেখা দিতে পারে। পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্কের অবনতি, শিশুদের মানসিক বিকাশে বাধা ও কাজের দক্ষতা হ্রাসের কারণ হতে পারে শব্দ দূষণ।



ব্যক্তি, সমাজ ও সরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় শব্দ দূষণ প্রতিরোধ করার বিকল্প নেই। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে শব্দ দূষণের নেতিবাচক প্রভাব থেকে সমাজকে রক্ষা করার উদ্যোগ নেয়া জরুরি।

#trend #pollution #health #noise #social #Dhaka

Monday, March 3, 2025

ডুমস্ক্রোলিং (Doomscrolling)

ইন্টারনেটে একটানা নেতিবাচক বা উদ্বেগজনক খবর পড়ার অভ্যাসকে ডুমস্ক্রোলিং (Doomscrolling) বলা হয়। এটি কখনো কখনো প্রয়োজনীয় খবর জানার জন্য সহায়ক হলেও এটি অতিরিক্ত হলে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।


🔍 ডুমস্ক্রোলিং কীভাবে কাজ করে?

সাধারণত, কোনো সংকটময় বা নেতিবাচক পরিস্থিতি চলাকালীন সময়ে মানুষ অবচেতনভাবেই একের পর এক উদ্বেগজনক খবর খুঁজে দেখেন। যেমন:

•রাজনৈতিক অস্থিরতা

•মহামারি

•যুদ্ধ

•প্রাকৃতিক দুর্যোগ

•অর্থনৈতিক মন্দা


📌 ডুমস্ক্রোলিং-এর কারণ

•নেতিবাচক খবরের প্রতি মানুষের স্বাভাবিক আকর্ষণ (Negativity Bias)

•অনলাইন অ্যালগরিদম, যা ট্রেন্ডিং ও সংবেদনশীল কনটেন্টকে বেশি দেখায়

•অজানা পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকার চেষ্টা


🧠 ডুমস্ক্রোলিং এর প্রভাব

•মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ

•ঘুমের সমস্যা

•বিষণ্নতা

•একাকিত্ব এবং হতাশা

•উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়া


🚫 কীভাবে ডুমস্ক্রোলিং এড়ানো যায়?

•স্ক্রিন টাইম সীমিত রাখা

•নির্দিষ্ট সময়ে খবর পড়া (অতিরিক্ত সময় না দেওয়া)

•বিশ্বাসযোগ্য সংবাদমাধ্যম বেছে নেওয়া

•মেডিটেশন বা মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া

•সামাজিক মাধ্যমে ফলো করা পেজ বা একাউন্ট ফিল্টার করা

#trend #health #mentalhealth #internet #psychology

Wednesday, February 26, 2025

স্বাস্থ্যসেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI) বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। এই প্রযুক্তি রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা পরিকল্পনা, ওষুধ আবিষ্কার, রোগীর সেবা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যদিও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, তবে ভবিষ্যতে গবেষণা ও প্রযুক্তির অগ্রগতির মাধ্যমে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে। AI প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে স্বাস্থ্যসেবা আরও উন্নত ও সাশ্রয়ী হয়ে উঠবে।

রোগ নির্ণয়ে AI এর ভূমিকা

AI রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে দ্রুত ও নির্ভুল ফলাফল দিতে পারে। বিশেষ করে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে AI গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই ইত্যাদি চিত্র থেকে ক্যান্সার, টিউমার বা অন্য রোগ শনাক্ত করা যায় AI এর সহায়তায়। মাইক্রোস্কোপিক ছবি বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় করতে পারে AI রোগীর পূর্বের চিকিৎসা তথ্য ব্যবহার করে হৃদরোগ বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি মূল্যায়ন করা সম্ভব এ আইয়ের মাধ্যমে।

চিকিৎসা পরিকল্পনা

এআই রোগীর স্বাস্থ্য তথ্য বিশ্লেষণ করে রোগ নিরাময়ের জন্য ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করতে পারে। রোগীর জিনগত তথ্যের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট চিকিৎসা সেবা পরিকল্পনা করা যায় এই আইয়ের সাহায্য নিয়ে। রোগীর শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী সঠিক ওষুধের ডোজ নির্ধারণ করতেও সহায়তা করে এআই।



রোগীর যত্ন ও সেবা

রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম এআই। AI-ভিত্তিক ডিভাইস রোগীর রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

রোগীর পূর্বের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতে কী ধরনের রোগ হতে পারে সেটির পূর্বাভাস দেয়া যায় এআই ব্যবহার করে।

ওষুধ উদ্ভাবন

ওষুধ আবিষ্কারের প্রক্রিয়া সাধারণত সময়সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল। AI এই প্রক্রিয়াকে দ্রুত ও কার্যকর করতে সাহায্য করে। যেমন নতুন রাসায়নিক যৌগের নকশা তৈরি করা। ওষুধের কার্যকারিতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পূর্বাভাস দেওয়া। ক্লিনিকাল ট্রায়ালের জন্য উপযুক্ত রোগী নির্বাচন ইত্যাদি।

গবেষণা

জিনগত গবেষণা, মহামারীর পূর্বাভাস এবং মেডিকেল ডেটা বিশ্লেষণে ভুমিকা রাখতে পারে এআই।

দ্রুত এবং নির্ভুল রোগ নির্ণয়, খরচ কমানো, চিকিৎসার গুণগত মান উন্নয়ন ও রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণে বর্তমানে ভূমিকা রাখছে এআই। যদিও তথ্যের গোপনীয়তা, ভুল রোগ নির্ণয়, নৈতিকতার প্রশ্ন ও হ্যাকিং ঝুঁকি রয়েছে এআই ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।

#trend #AI #health #ArtificialIntelligence #BMW

মানব সভ্যতাকে বদলে দিচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না যে এক ভয়ংকর ঝড় আসছে। AI আসছে এক অদ্ভুত, জটিল ও বিভ্রান্তিকর রূপে। বি...