Friday, June 3, 2011

গরমে শিশুর ত্বকের সমস্যা

সমীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শতকরা ২০-৩০ ভাগ শিশু শুধুমাত্র ত্বকের রোগের কারণেই অসুস্থতায় ভোগে। বড়দের চেয়ে শিশুর ত্বকের গঠন আলাদা ও অসম্পূর্ণ। যেমন ত্বকের স্তরগুলো পাতলা এবং পূর্ণমাত্রায় বিকশিত হয় না, কোষের মাঝের গাঁথুনি দুর্বল, তেল বা সেবাম এবং ঘাম নিঃসরণ ক্ষমতা কম ইত্যাদি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ইন্দ্রিয় শক্তি পূর্ণমাত্রায় সক্রিয় না হওয়ার কারণে শিশুদের সংক্রামক ও প্রদাহজনিত রোগ এবং অ্যালার্জিসহ বিভিন্ন ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। 

গরম ও আর্দ্র্য আবহাওয়ায় শিশুদের ত্বকে সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আমাদের দেশে মিজেলস বা হাম, চিকেনপক্স বা জলবসন্ত ও ইমপেটিগো বা সামার বয়েল-এর সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। এসব ত্বকের রোগ ছোঁয়াছে বা আক্রান্তদের মাধ্যমে ছড়ায়।
শিশুর সংক্রমণজনিত ত্বকের রোগ কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়।
ভাইরাস জনিত : চিকেন পক্স বা জলবসন্ত, হাম, রুবেলা বা জার্মান মিজেলস, হারপিজ সিম্পেঞ্জ ও গোস্টার, ওয়ার্ট, মাম্পস, কনডাইলোমেটা রোগ ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে।
ব্যাকটেরিয়া জনিত : ইমপেটিগো বা সামার বয়েল, ফলিকুলাইটিস, ইরাইসিপেলস, ফারাঙ্ককেল, কারবাংকেল, কুষ্ঠ ও অ্যানথ্রাক্স ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে।
ছত্রাক বা ফাঙ্গাসজনিত : ক্যানডিডিয়াসিস, ইরাইথ্রাসমা, টিনিয়া ভারসিকলার, টিনিয়া ক্যাপিটিস, টিনিয়া সেডিস ইত্যাদি ফাঙ্গাসজনিত কারণে হয়ে থাকে।
প্যারাসাইট বা পরজীবীজনিত : স্ক্যাবিস বা খোঁসপাচড়া, পেডিকুলোসিস বা উকুন, মিয়াসিস, ট্রমবিকুলোসিস, লেকটুলারিয়াস ইত্যাদি।
সংক্রমণজনিত ছোঁয়াচে রোগ ছাড়াও তীব্র গরমে শিশুরা হিটষ্ট্রোক ও ঘামাচিতে আক্রান্ত হতে পারে।

চিকিৎসা : শিশুর ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল হওয়ায় অতি দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। রোগ নির্ণয়ের পর, সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করলে সহজেই আরোগ্য লাভ সম্ভব।

প্রতিরোধ :
■ আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে শিশুকে দূরে রাখুন।
■ শিশুর পরিধেয় পোশাক পরিছন্ন রাখুন।
■ অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা স্থানে শিশুকে রাখুন এবং ঘাম তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুছে ফেলুন।
■ বেশির ভাগ ভাইরাসজনিত রোগের জন্য প্রতিরোধক টিকা পাওয়া যায়। শিশুকে টিকা দিন।

মনে রাখবেন সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ না করলে ত্বকের রোগ থেকে সৃষ্জট টিলতার কারণে শিশুর জীবনহানির আশঙ্কা থাকে। অবহেলার কারণে দীর্ঘদিন পর্যন্ত এ সমস্যা পোহাতে হতে পারে। তাই শিশু ত্বকের রোগে আক্রান্ত হলে
দেরি না করে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।




published in the daily 'bangladesh protidin'on 28/05/2011,http://www.bd-pratidin.com/?view=details&feature=yes&type=gold&data=Tax&pub_no=390&cat_id=3&menu_id=15&news_type_id=1&index=3

বয়স্কদের ত্বক সমস্যা

ত্বক মানবদেহকে পারিপার্শ্বিক প্রতিকূলতা থেকে রক্ষা করে থাকে, যেমন শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, ত্বকে অবস্থিত সংবেদনশীল স্নায়ুর মাধ্যমে ব্যথা স্পর্শ, চাপ, গরম ও ঠাণ্ডা অনুভূত করা ইত্যাদি। বয়ঃবৃদ্ধির লক্ষণ সর্বপ্রথম ত্বকে পরিলক্ষিত হয়। সাধারণত পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে পরিবর্তন লক্ষণীয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এ পরিবর্তন হয় তবে ঋতু বন্ধ হওয়ায় নারীদের বেশি অনুভূত হতে পারে। বয়ঃবৃদ্ধির কারণে ত্বকের বিভিন্ন স্তর অপেক্ষাকৃত হালকা হতে থাকে এবং উক্ত স্তরসমূহে বিভিন্ন কোষ সংখ্যা কমে যায়। কানেক্টিভ টিস্যু বা যোজন কলা কমে যাওয়ার কারণে ত্বক স্বাভাবিক স্থিতিস্থাপকতা হারিয়ে ফেলে এবং বিভিন্ন স্থানে ভাগ পরিলক্ষিত হয় যেমন চোখ ও গলার নিচে, মুখমণ্ডল ইত্যাদি স্থানে। পানি ধারণ এবং তেল নিঃসরণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। রক্তশালী সূ্থল ও ভঙ্গুর হয় একই সঙ্গে রক্তপ্রবাহ কমে যায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে নখের বৃদ্ধি ও আকার পরিবর্তন হয়। চুল কমে যেতে থাকে এবং রক্তও ধূসর হতে থাকে। বয়ঃবৃদ্ধির কারণে ত্বকের সমস্যাসমূহ নিম্নরূপে ভাগ করা যেতে পারে,

ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়ার কারণ : ত্বকের পানি ধারণ ও তৈল নিঃসরণ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় শুষ্ক ও রুক্ষ হয় এবং চুলকানি অনুভূত হয়। একে সেনাইল ডার্মাটাইটিস বা জেরোসিস বলা হয়ে থাকে। যোজন কলা কমার জন্য ত্বকের শক্তি ও স্থিতিস্থাপকতা কমে যায় যা ইলাসটোসিস নামে পরিচিত। স্বাভাবিক তৈল নিঃসরণ কমে যাওয়ার কারণে উজ্জ্বলতা কমে যায়। ঘর্মগ্রন্থি বা সোয়েট গ্রান্ডের ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। মেলানিনের পরিবর্তনের কারণে লেনটিগো বা লিভার স্পট, কেরাটোসিস ইত্যাদি দেখা দেয়। অনুভূতি কমার ফলে তাপ, ঠাণ্ডা বা স্পর্শজনিত আঘাতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

রক্তনালী স্থূল ও ভঙ্গুর এবং রক্তপ্রবাহ হ্রাসের কারণ : ত্বকে রক্ত জমাট হতে পারে, আলসার বা ক্ষত দেখা দেয়। চেরী অ্যানজিওমা, পার্পুরা, ব্রুইজ ও গ্যাংরিন হতে পারে। ডায়াবেটিক আক্রান্তদের ক্ষেত্রে গ্যাংরিনের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমার কারণ : বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাংগাস ও পরজীবি সংক্রমণ বৃদ্ধি পায় যেমন_ পায়োডার্মা, হারপিজ, দাদ, খোসপাচড়া ইত্যাদি।

টিউমারের সম্ভাবনা বৃদ্ধির কারণ : বিভিন্ন ধরনের টিউমার যেমন লিটকোপ্লাকিয়া, ইপিথেলিওমা, মেলানোমা বা সারকোমা দেখা দিতে পারে। এদের মধ্যে কোনো কোনোটি ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয়, যেমন ম্যালিগন্যান্ট মেলানোমা,যা জীবনহানির কারণ হতে পারে। এছাড়া ডার্মাটাইটিস, একজিমা, অ্যালার্জিজনিত সমস্যা যেমন আর্টিকেরিয়া বা ওষুধের প্রতিক্রিয়া বেড়ে যায়। শরীরের অন্যান্য রোগের লক্ষণ হিসেবেও ত্বকের পরিবর্তন হতে পারে।

চিকিৎসা : বয়সজনিত ত্বকের স্বাভাবিক পরিবর্তন কখনই রোধ করা সম্ভব নয় তবে জীবন পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে গতি কমানো যায়। বয়ঃবৃদ্ধিজনিত ত্বকের রোগ নির্ণয়ের পর সঠিক চিকিৎসা করলে আরোগ্য লাভ করা যায়।

এছাড়াও
অতিরিক্ত গরম ও ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলুন, দীর্ঘক্ষণ রোদ পরিহার করুন।
গোসলের সময় অপেক্ষাকৃত কম ক্ষারীয় সাবান ব্যবহার করুন এবং গোসলের পর ময়েশ্চারাইজার যেমন পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
আঁচড় কাটা থেকে নিবৃত থাকুন।
সুষম খাদ্য বিশেষ করে ফলমুল, শাক-সবজি, তৈলাক্ত মাছ ও পানীয় গ্রহণ করার অভ্যাস করুন।

ত্বকে কোনো ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা মাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যথাসময়ে চিকিৎসা গ্রহণ না করলে গ্যাংরিন, ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে। এজন্য সময়মত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।



ডা. এম আর করিম রেজা

Published in the 'daily banagladesh protidin' on 09/05/2011

http://www.bd-pratidin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=09-05-2011&type=gold&data=Tourist&pub_no=371&cat_id=3&menu_id=15&news_type_id=1&index=2

গরমে ত্বকের সমস্যা


শরীরের আবরণ হিসেবে কাজ করে বিধায় ঋতু পরিবর্তনের প্রভাব সর্বাগ্রে ত্বকে পরিলক্ষিত হয়। ষড়ঋতুর প্রত্যেকটিতে আলাদাভাবে লক্ষণীয় পরিবর্তন না হলেও শীত এবং গরমের প্রভাব ত্বকের উপর সুস্পষ্ট।

গরমে ত্বকের উপর পরিবর্তন দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।



সূর্যালোকের কারণে ত্বকের পরিবর্তন : সূর্যালোকের কারণে ত্বকে সোলার ডার্মাটাইটিস বা সানবার্ন, সোলার একজিমা, সোলার আর্টিকেরিয়া, জেরোডার্মা পিগমের্টোসাম, একনিটিক রেটিকুলয়েড, ত্বকের ক্যান্সার এবং মেছতা বা ক্লোজমা হতে পারে। সূর্যালোকের আলট্রা ভয়োলেট রশ্মিই সাধারণত এ জন্য দায়ী।



গরমে সৃষ্ট ঘামের কারণে পরিবর্তন : গরমের সঙ্গে বায়ুমণ্ডলে আর্দ্রতা বেশি থাকলে ত্বকের সোরেট গ্লাড বা ঘর্মগ্রন্থি নিৎসরিত ঘাম তৈরি হয়। ঘামের কারণে ঘামাচি দেখা দেয়। এ ছাড়া ঘামে ডার্মাটাইটিস্, ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের রোগ বিস্তার লাভ করে। শিশুরা গরমে ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হয় যা সামার বয়েল নামে পরিচিত।



চিকিৎসা : গরমে ত্বকের সমস্যা জটিল হতে পারে। কি ধরনের পরিবর্তন হয়েছে, সেটি নির্ধারণে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করা হয়ে থাকে।



প্রতিরোধের উপায় :
■সিরাসরি সূর্যালোকে যাবেন না, ছাতা, হ্যাট এবং সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
■ দীর্ঘক্ষণ সূর্যালোকে থাকবেন না, বা জেল ব্যবহার করুন।
■ িভারী জামা-কাপড়, টাইটফিট ও অন্তর্বাস পরিহার করুন।
■ িনাইলন, পলিয়েস্টার ইত্যাদি সিনথেটিক পোশাক পরবেন না, সুতি এবং প্রাকৃতিক বস্ত্র ব্যবহার করুন,
■ িব্যবহার করা পোশাক ও অন্তর্বাস পুনরায় ধৌত করার পর ব্যবহার করুন;
■ িঘাম তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুকিয়ে ফেলুন বা মুছে নিন, প্রয়োজনে গোসল করতে পারেন।



ডা. এমআর করিম রেজা



কনসালটেন্ট, চর্ম, এলার্জি ও কসমেটিকজনিত রোগ

published in the daily Bangladesh protidin on 24/04/2011

http://www.bd-pratidin.com/?view=details&type=gold&data=College&pub_no=356&cat_id=3&menu_id=15&news_type_id=1&index=2

ত্বকের আমবাত কি এবং কেন?

ইংরেজিতে RASH এবং বাংলায় একে আমবাত বলা হয়। এটি সাধারণত কোনো রোগের লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায়। ফুসকুড়ির রং, আকৃতি এবং ধরনের ভিন্নতা থাকলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আক্রান্ত স্থান 'লালাভ' হয়ে থাকে। শরীরের কোনো বিশেষ স্থান বা সমস্ত শরীরেই দেখা দিতে পারে এটি। শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষের মধ্যেই এটি দেখা দেয়। অনেক সময় আক্রান্ত স্থানে চুলকানি, ব্যথা বা জ্বালাপোড়া থাকে। আমবাত বা ফুসকুড়ি ছোঁয়াচে হতে পারে আবার নাও হতে পারে। প্রায় শতাধিক রোগে এটি লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায় :



কি কারণে ফুসকুড়ি (RASH) হয়


■ ত্বকের প্রদাহজনিত রোগ : যেমন একজিমা, সোরাইয়াসিস এবং বিভিন্ন ধরনের ডার্মাটাইটিস।
■ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের সংক্রমণ : ইমপেডিগো, ফলিকুলাইটিস, সেলুলাইটিস ইত্যাদি।
■ ফাংগাস বা ছত্রাকজনিত ত্বকের সংক্রমণ : ছইদ, দাদ।
■প্যারাসাইট বা পরজীবী সংক্রমণ : স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া, উকুন ইত্যাদি।
■কোনো বিশেষ কিছুর সংস্পর্শে এলার্জিজনিত : প্রসাধন, পোশাক বা রাসায়নিক পদার্থ।
■কিছু ওষুধ সেবনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে।
■আবহাওয়াজনিত কারণে যেমন রোদের ঘামাচি।
■পোকা-মাকড়ের কামড় এবং সংস্পর্শে।

ত্বকের রোগ ছাড়া অন্য রোগ যেমন জন্ডিস, সিফিলিস, রিউম্যাটিক ফিভার, রক্তজনিত রোগ, অ্যামাইলোডসিস, সারকয়ডসিস ইত্যাদি রোগের লক্ষণ হিসেবে ক্ষুদ্রাকৃতি ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।



চিকিৎসা



অ্যান্টি হিসটামিন জাতীয় খাবারের ওষুধ; ভ্যাসলিন, এন্টিসেপটিক ক্রিম ইত্যাদি ব্যবহারে পরিত্রাণ না পেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।



প্রকৃত রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান করলে খুবই দ্রুত আরোগ্য লাভ সম্ভব। কিছু কিছু রোগের ক্ষেত্রে পূর্ণ-আরোগ্য সম্ভব নাও হতে পারে কিন্তু চিকিৎসা গ্রহণে রোগ নিয়ন্ত্রণ করে স্বাভাবিক জীবন-যাপন সম্ভব যেমন সোরাইয়াসিস।



ডা. এম. আর করিম রেজা



কনসালটেন্ট, চর্ম, এলার্জি ও কসমেটিকজনিত রোগ



ফোন : ০১৮১৯-২৩৭৩৫০

published in the daily bangladesh protidin on 28th March,2011

http://www.bd-pratidin.com/?view=details&type=gold&data=Games&pub_no=331&cat_id=3&menu_id=15&news_type_id=1&index=4

জিন্নাহর বংশোধর

ওয়াদিয়া গ্রুপ ভারতের সবচেয়ে পুরনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ইরান থেকে আসা পার্সি লোভজি নুসারওয়াঞ্জি ওয়াদিয়া ১৭৩৬ সালে বোম্বে ড্রাইডক কোম্পান...