Thursday, March 6, 2025

শব্দ দূষণ

শব্দ দূষণ হল অনাকাঙ্ক্ষিত বা অতিরিক্ত শব্দ যা মানুষের দৈনন্দিন স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে এবং জনস্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি আধুনিক নগরজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য সমস্যা।

জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) 'ফ্রন্টিয়ারস রিপোর্ট-২০২২' অনুযায়ী, শব্দ দূষণের ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষ শহরগুলোর মধ্যে ঢাকা অন্যতম। শব্দের গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয় ডেসিবেল (dB) এককে। মানুষের স্বাভাবিক শ্রবণশক্তির জন্য নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে বেশি শব্দ হলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নীরব এলাকা হিসেবে ঘোষিত  ঢাকার সচিবালয় এলাকায় শব্দের মাত্রা ৯৪ থেকে ১০০ ডেসিবেল পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে, যা দিনের বেলার আদর্শ মানের প্রায় দ্বিগুণ।

যানবাহনের শব্দ (গাড়ি, বাস, ট্রেন, বিমান), কলকারখানার যন্ত্রপাতি, নির্মাণ কাজের শব্দ, উচ্চস্বরে বাজানো সঙ্গীত বা মাইক, বাজার ও জনসমাগমের স্থান শব্দ দূষণের উৎস। শব্দ দূষণের ফলে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়।

ক্রমাগত শব্দ দূষণের ফলে শ্রবণশক্তি হ্রাস, হৃদরোগ, মাথাব্যথা, ঘুমের ব্যাঘাত, ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেয়। ফলে উদ্বেগ, অবসাদ, অস্থিরতা, মেজাজ খিটখিটে, স্মৃতিশক্তি হ্রাস ও একাগ্রতার অভাব দেখা দিতে পারে। পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্কের অবনতি, শিশুদের মানসিক বিকাশে বাধা ও কাজের দক্ষতা হ্রাসের কারণ হতে পারে শব্দ দূষণ।



ব্যক্তি, সমাজ ও সরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় শব্দ দূষণ প্রতিরোধ করার বিকল্প নেই। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে শব্দ দূষণের নেতিবাচক প্রভাব থেকে সমাজকে রক্ষা করার উদ্যোগ নেয়া জরুরি।

#trend #pollution #health #noise #social #Dhaka

Monday, March 3, 2025

ডুমস্ক্রোলিং (Doomscrolling)

ইন্টারনেটে একটানা নেতিবাচক বা উদ্বেগজনক খবর পড়ার অভ্যাসকে ডুমস্ক্রোলিং (Doomscrolling) বলা হয়। এটি কখনো কখনো প্রয়োজনীয় খবর জানার জন্য সহায়ক হলেও এটি অতিরিক্ত হলে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।


🔍 ডুমস্ক্রোলিং কীভাবে কাজ করে?

সাধারণত, কোনো সংকটময় বা নেতিবাচক পরিস্থিতি চলাকালীন সময়ে মানুষ অবচেতনভাবেই একের পর এক উদ্বেগজনক খবর খুঁজে দেখেন। যেমন:

•রাজনৈতিক অস্থিরতা

•মহামারি

•যুদ্ধ

•প্রাকৃতিক দুর্যোগ

•অর্থনৈতিক মন্দা


📌 ডুমস্ক্রোলিং-এর কারণ

•নেতিবাচক খবরের প্রতি মানুষের স্বাভাবিক আকর্ষণ (Negativity Bias)

•অনলাইন অ্যালগরিদম, যা ট্রেন্ডিং ও সংবেদনশীল কনটেন্টকে বেশি দেখায়

•অজানা পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকার চেষ্টা


🧠 ডুমস্ক্রোলিং এর প্রভাব

•মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ

•ঘুমের সমস্যা

•বিষণ্নতা

•একাকিত্ব এবং হতাশা

•উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়া


🚫 কীভাবে ডুমস্ক্রোলিং এড়ানো যায়?

•স্ক্রিন টাইম সীমিত রাখা

•নির্দিষ্ট সময়ে খবর পড়া (অতিরিক্ত সময় না দেওয়া)

•বিশ্বাসযোগ্য সংবাদমাধ্যম বেছে নেওয়া

•মেডিটেশন বা মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া

•সামাজিক মাধ্যমে ফলো করা পেজ বা একাউন্ট ফিল্টার করা

#trend #health #mentalhealth #internet #psychology

Wednesday, February 26, 2025

স্বাস্থ্যসেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI) বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। এই প্রযুক্তি রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা পরিকল্পনা, ওষুধ আবিষ্কার, রোগীর সেবা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যদিও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, তবে ভবিষ্যতে গবেষণা ও প্রযুক্তির অগ্রগতির মাধ্যমে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে। AI প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে স্বাস্থ্যসেবা আরও উন্নত ও সাশ্রয়ী হয়ে উঠবে।

রোগ নির্ণয়ে AI এর ভূমিকা

AI রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে দ্রুত ও নির্ভুল ফলাফল দিতে পারে। বিশেষ করে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে AI গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই ইত্যাদি চিত্র থেকে ক্যান্সার, টিউমার বা অন্য রোগ শনাক্ত করা যায় AI এর সহায়তায়। মাইক্রোস্কোপিক ছবি বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় করতে পারে AI রোগীর পূর্বের চিকিৎসা তথ্য ব্যবহার করে হৃদরোগ বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি মূল্যায়ন করা সম্ভব এ আইয়ের মাধ্যমে।

চিকিৎসা পরিকল্পনা

এআই রোগীর স্বাস্থ্য তথ্য বিশ্লেষণ করে রোগ নিরাময়ের জন্য ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করতে পারে। রোগীর জিনগত তথ্যের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট চিকিৎসা সেবা পরিকল্পনা করা যায় এই আইয়ের সাহায্য নিয়ে। রোগীর শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী সঠিক ওষুধের ডোজ নির্ধারণ করতেও সহায়তা করে এআই।



রোগীর যত্ন ও সেবা

রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম এআই। AI-ভিত্তিক ডিভাইস রোগীর রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

রোগীর পূর্বের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতে কী ধরনের রোগ হতে পারে সেটির পূর্বাভাস দেয়া যায় এআই ব্যবহার করে।

ওষুধ উদ্ভাবন

ওষুধ আবিষ্কারের প্রক্রিয়া সাধারণত সময়সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল। AI এই প্রক্রিয়াকে দ্রুত ও কার্যকর করতে সাহায্য করে। যেমন নতুন রাসায়নিক যৌগের নকশা তৈরি করা। ওষুধের কার্যকারিতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পূর্বাভাস দেওয়া। ক্লিনিকাল ট্রায়ালের জন্য উপযুক্ত রোগী নির্বাচন ইত্যাদি।

গবেষণা

জিনগত গবেষণা, মহামারীর পূর্বাভাস এবং মেডিকেল ডেটা বিশ্লেষণে ভুমিকা রাখতে পারে এআই।

দ্রুত এবং নির্ভুল রোগ নির্ণয়, খরচ কমানো, চিকিৎসার গুণগত মান উন্নয়ন ও রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণে বর্তমানে ভূমিকা রাখছে এআই। যদিও তথ্যের গোপনীয়তা, ভুল রোগ নির্ণয়, নৈতিকতার প্রশ্ন ও হ্যাকিং ঝুঁকি রয়েছে এআই ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।

#trend #AI #health #ArtificialIntelligence #BMW

Monday, February 24, 2025

চা এর ইতিবৃত্ত এবং ব্রিটিশ চৌর্যবৃত্তি

বর্তমানে চা বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পানীয়। প্রতিদিন প্রায় ৫ বিলিয়ন কাপ চা পান করে বিশ্বের মানুষ। সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদন হয় চিনে, পাশাপাশি ভারত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া এবং জাপানসহ অনেক দেশেই চা চাষ হয়। সবুজ চা, কালো চা, উলং চা, হোয়াইট চা ইত্যাদি নানা ধরনের চা রয়েছে। মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হিসেবে বিবেচিত হয় চা।

প্রায় ৫ হাজার বছর আগে (২৭৩৭ খ্রিস্টপূর্ব) চীনের সম্রাট শেন নুং এর সময় চায়ের আবিষ্কার হয় বলে মনে করা হয়। কাহিনী অনুযায়ী, একদিন সম্রাট গরম পানি ফুটানোর সময় বাতাসে উড়ে আসা কিছু গাছের পাতা পানিতে পড়ে যায়, যার ফলে পানি সুগন্ধি ও সতেজ স্বাদযুক্ত হয়ে ওঠে। এই পাতা ছিল Camellia sinensis গাছের, যা এখন "চা" নামে পরিচিত।প্রথমদিকে চা ঔষধি পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হতো। চীনে তাং রাজবংশ (৬১৮-৯০৭ খ্রি.) এবং সাং রাজবংশ (৯৬০-১২৭৯ খ্রি.) এর সময় চা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

চীনের বাইরে চা প্রথম ছড়ায় জাপানে। ৯ম শতাব্দীতে জাপানি বৌদ্ধ ভিক্ষুরা জাপানে এটি নিয়ে আসে। জাপানে "চা সংস্কৃতি" গড়ে ওঠে এবং চা অনুষ্ঠান (Tea Ceremony) বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ১৬শ শতাব্দীতে পর্তুগিজ নাবিকরা চীনের সাথে বাণিজ্য শুরু করলে চা সম্পর্কে ইউরোপীয়রা জানতে পারে। ১৭শ শতাব্দীতে ডাচ ব্যবসায়ীরা ইউরোপে চা নিয়ে আসে এবং ধীরে ধীরে ইংল্যান্ডেও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ইংল্যান্ডে ১৮শ শতাব্দীতে "অফিসিয়াল চায়ের সময়" প্রচলিত হয় এবং চা একটি সামাজিক ঐতিহ্যে পরিণত হয়।

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৮শ শতাব্দীতে ভারতে চা চাষ শুরু করে। আসাম ও দার্জিলিং অঞ্চলে চায়ের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ১৮৫৭ সালে সিলেটে মালনিছড়া চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়, যা বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো চা বাগান।


ব্রিটিশরা মূলত চীন থেকে চা সম্পর্কিত জ্ঞান এবং চারা চুরি করে ভারতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করে। এটি ছিল একধরনের শিল্প গুপ্তচরবৃত্তি (Industrial Espionage), যা ইতিহাসে খুবই বিখ্যাত। ১৮শ এবং ১৯শ শতকে, চীন ছিল পৃথিবীর একমাত্র চা উৎপাদনকারী দেশ। ব্রিটিশরা চা আমদানি করত। তবে চীনের সাথে তাদের বাণিজ্য ঘাটতি ছিল, কারণ ব্রিটিশদের কাছে এমন কিছু ছিল না যা চীন নিতে আগ্রহী ছিল। পরে ব্রিটিশরা চীনে আফিম বিক্রি করা শুরু করে, যা চীনে আসক্তির মহামারী সৃষ্টি করে। ইতিহাস খ্যাত আফিম যুদ্ধের (Opium Wars) কারণ হয়।

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি চা উৎপাদনে চীনের একচ্ছত্র আধিপত্য ভাঙার জন্য ১৮৪৮ সালে স্কটিশ উদ্ভিদবিদ ও গুপ্তচর রবার্ট ফরচুন (Robert Fortune) কে নিয়োগ দেয়। চীনের চা উৎপাদন পদ্ধতি শেখা এবং গোপনে চা গাছের চারা ও বীজ সংগ্রহ করার দায়িত্ব দেয়া হয় তাকে। তিনি চা প্রক্রিয়াজাতকরণের গোপন কৌশল এবং চীনের উন্নত চা তৈরির পদ্ধতি ব্রিটিশদের কাছে নিয়ে আসেন। ব্রিটিশ ভারতে চা চাষের শুরু এই সফল চৌর্যবৃত্তির ফলে। তারা চা রপ্তানি শুরু করে একসময়, বলা যায় ব্রিটিশরাই বিশ্বব্যাপী চা জনপ্রিয় করে তুলেছিল।

Monday, February 17, 2025

হাত ও পায়ের তালুর অতিরিক্ত ঘাম

কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ঘর্মাক্ত হয়ে থাকেন। মানুষের ত্বকে ঘর্মগ্রন্থী (sweat gland) থাকে, যা আবহাওয়ার তাপমাত্রার সঙ্গে তাল মিলিয়ে কম বা বেশি ঘাম তৈরি সমন্বয় করে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।  

কিছু কারণে যেমন পারকিনসন্স ডিজিজ, থাইরয়েড সমস্যা, ডায়াবেটিস, জ্বর, শরীরে গ্লুকোজের স্বল্পতা, নারীর মেনোপোজের কারণে ঘাম বেড়ে যায়। ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় (চা,কফি) ও অ্যালকোহল পান করলে ঘাম বেশি হতে পারে।

বে সমস্ত শরীরে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি ছাড়াও নির্দিষ্ট কিছু স্থানে ঘাম বেশি হতে পারে। হাত ও পায়ের তালু অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া তেমনি একটি সমস্যা।


কি কারণে হয়

মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, স্নায়বিক উত্তেজনা, বংশগত বা ভিটামিনের অভাবে অতিরিক্ত হাত ও পায়ের তালু ঘামতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন কারণ নির্ণয় করা সম্ভব হয় না। 

চিকিৎসা কি

হাত ও পায়ের তালু ঘামার চিকিৎসা আশাব্যঞ্জক নয়। তবে কয়েক ধরনের চিকিৎসা দিয়ে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়,

•হাত ও পায়ের তালুতে ব্যবহারের জন্য লোশন বা ক্রিম, 

•বিশেষ ধরনের বৈদ্যুতিক যন্ত্র দিয়ে হাত ও পায়ের তালুতে সেঁক দেয়া,

•বটিউলিনিয়াম টক্সিন ইনজেকশন দিয়ে, এবং 

•স্নায়ুর বিশেষ ধরনের সার্জারি 


মনে রাখবেন অস্বস্তিকর হলেও হাত ও পায়ের তালু ঘামা জীবনহানিকর মারাত্মক কোন শারীরিক সমস্যা নয়। কারণ বের করে উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণ করা না গেলেও মানসিকভাবে মানিয়ে নিয়ে দৈনন্দিন স্বাভাবিক জীবনযাপন করার চেষ্টা করার বিকল্প নেই।


Tuesday, January 28, 2025

Avoid using Retinol & Vit C combination

 #SkinCare 

At present the technique of layering are trending among skincare users. The trend was adopted due to the belief that could make the skin healthier and brighter. However, not all ingredients can be applied simultaneously. One of which is the use of Retinol combined with Vitamin C.

Retinol and Vitamin C are ingredients that are often found in skincare products. Both are useful in reducing wrinkles and black spots on the face and even smoothening the skin texture. Both are often used together in hope that the combination could nourish facial skin with maximum benefits.

However, Retinol and Vitamin C are ingredients in skincare that should not be used together. Applying both at the same time could increase the risk of skin irritation, rendering the benefits of the skincare content useless.

The two ingredients and their respective formulations can sometimes be very irritating if used together. Retinol and vitamin C function in different pH environments. Retinol works at a high pH level (alkaline), while vitamin C is formulated in a lower pH environment (acidic). Thus, when combined, retinol and vitamin C cannot work optimally.

it is better to only apply both ingredients alternately at different times, rather than using together in combination. 


Use skincare with 

•Vitamin C in the morning to protect the skin from exposure to pollution and ultraviolet (UV). After that, proceed with applying a proper skin-care routine. 

•At nighttime, apply skincare that contains Retinol and be sure to use moisturizer after or it may cause dry skin.

#skincareproducts #health  #dermatologist #beauty #glamour #BMW #aesthetic

Saturday, January 11, 2025

দ্য গ্রেট লন্ডন ফায়ার

১৬৬৬ সালের ২ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ সেপ্টেম্বর এক বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে সিটি অফ লন্ডন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল, যা ইতিহাসে 'দ্য গ্রেট লন্ডন ফায়ার' নামে পরিচিত।‌ এই অগ্নিকাণ্ডে মধ্যযুগীয় লন্ডনের প্রায় সকল স্থাপনা পুড়ে গিয়েছিল।

লন্ডনের ঐতিহাসিক স্থাপনা সেন্ট পল গির্জা সহ ৮৭টি গির্জা, সরকারি ও বানিজ্যিক দফতর এবং প্রায় ১৪০০০ বাড়ি পুড়ে গিয়েছিল এই অগ্নিকাণ্ডে। সেইসময় লন্ডনের ১৫% বসতবাড়ি ধ্বংস হয়েছিল এবং দুই লক্ষাধিক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছিল। বর্তমান হিসেবে আর্থিক ক্ষতি ছিল কমবেশি ২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবে ধ্বংসযজ্ঞ ও আর্থিক ক্ষতি হলেও এই অগ্নিকাণ্ডে মাত্র ৬ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

১৬৭০ সালে একটি আইনের মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা পুনঃনির্মাণ করার ভিত্তি দেয়া হয়। ৯০০০ বাড়ি সহ প্রায় সকল সরকারি ও বানিজ্যিক স্থাপনা মুল স্থাপত্য অনুযায়ী আবার গড়ে তোলা হয়েছিল। পরিবেশের ক্ষতি ছাড়াও সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছিল এই অগ্নিকাণ্ড।

অগ্নিকাণ্ডে প্রথম যে চার্চটি ধ্বংস হয়েছিল সেই স্থানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয় ১৬৭৭ সালে। এখন মনুমেন্ট নামে পরিচিত এটি লন্ডনের একটি দর্শনীয় স্থান।

#fire #London #history #trend #photography

সৌন্দর্য ধরে রাখার ইঞ্জেকশন—প্রভাব, অপব্যবহার ও দীর্ঘমেয়াদি প্রশ্ন!

 ✅ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের ত্বকে বয়সের ছাপ খুঁজে পেয়ে আতঙ্কে ভোগেন। আবার অনেকে নিজের বাহ্যিক অবয়বে সন্তুষ্ট না হয়ে সৌন্দর্য  খুঁজে ব...